কাজীরহাট প্রতিনিধি।।
বরিশাল জেলার মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলান কাজীরহাট থানাধীন বিদ্যানন্দপুর ইউনিয়নের পূর্ব রতনপুর গ্রামের নাসির চৌকিদারের ছেলে বাদশাহ চৌকিদার (১৪) কে রাস্তা থেকে ডেকে নিয়ে রফিক খাঁনের বাড়ির উত্তর পাশে গত ১৬ এপ্রিল রোজ বৃহম্পতিবার সন্ধ্যায় ডেগার দিয়ে কুপিয়ে জখম করে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
আহত সূএে জানা যায়, বিকালে মহসিন হাওলাদারের সাথে হাতা হাতির ঘটনা ঘটেছে এ নিয়ে বিরোধ বাধে প্রথমে। আহত বাদশাহ আরো জানায়, তাকে ধরে রাখে মহসিন তার বাবা মোশারফ ডেগার দিয়ে হাতে পিঠে একাদিক ছোট ছোট কোপ দেয় এ সময় তাদের সাথে লাঠি নিয়ে দাড়িয়ে ছিল মহসিনের মা মাসুদা বেগম সহ হারুন হাং, সাইদুল হাং, জাহাঙ্গির মোল্লা, রিপন মোল্লা, সোহেল মোল্লা। এক পর্যায় রক্ত ক্ষরন হলে আহতর মুখ চেপে ধরে মোশারফ হাওলাদারের বসত ঘরে নিয়ে আসে আহতকে।
রাতেই গোপনে সংবাদ দেয় ব্যাংকেরহাট বাজার পল্লী চিকিৎসক গৌতম কুমার কে। তিনি চিকিৎসা দেয় কাটা স্থানে সেলাই করে। অবশেষে রাত ১০ ঘটিকায় আহতর নানা বাড়ি মৃত দায়মদ্দিন সরদারের বসত ঘরে তুলে দিয়ে আসে মোশারফ হাওলাদার ও তার ছেলে।
গত ১৭ এপ্রিল রোজ শুক্রবার আহতর পিতা বিষয়টি জানতে পায় তার ছেলের এই অবস্থা অবশেষে ছেলেকে নিজ বাড়িতে নিয়ে আসে।
পল্লী চিকিৎসক গৌরঙ্গর সাথে আলাপ করলে তিনি জানায়, আমাকে চিকিৎসার দেওয়ার জন্য সংবাদ দিয়েছে মোশারফ হাওলাদার তার নিজ বসত ঘরে বসেই চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে রাত ৮.৩০ মিনিট সময়।
গত ১৮ এপ্রিল মুলাদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে আহতকে পরদিন কাজীরহাট থানায় আইনাগত ব্যবস্থার শরার্পন হলে কাজীরহাট থানা এস আই চপল কান্তি সরকার আহতর পিতা নাসির উদ্দিন চৌকিদার কে ৪ দিন টালবাহানা করে থানা থেকে তাড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
এ বিষয় কাজীরহাট থানা মুঠো ফোনে (০১৭৬৯৬৯০৪৫০) কল করলে তদন্ত ওসি পিপিএম আঃ খালেকের নিকট জানতে চাইলে তিনি জানায়, অভিযোগ হয়েছে কি না আমার জানা নেই। এ বিষয় আমি কিছু বলতে পারি না।