মুলাদী প্রতিনিধি।।
পার্বত্য শান্তি চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক (মন্ত্রী) বরিশাল-১ আসনের এমপি আলহাজ্ব আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহর স্ত্রী বরিশাল জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি শহীদ জননী বেগম সাহান আরা আব্দুল্লাহর মৃত্যুতে মুলাদী প্রেসক্লাবে কোরআনখানী ও দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (১০ জুন) বেলা ১১টায় মুলাদী প্রেসক্লাব মিলনায়তনে উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা ও প্রেসক্লাবের সভাপতি আলমগীর হোসেন সুমন রাড়ীর আয়োজনে দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দীন আহমেদ মোশাররফ রাড়ী, সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল বাশার খান, উপজেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক আলী আকবর মুন্সী, উপজেলা আওয়ামীলীগের সদস্য শাহজাহান, মুলাদী প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির প্যাদা, উপজেলা জাতীয় ইমাম সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুফতি রফিকুল ইসলাম, শেখ রাসেল জাতীয় কিশোর পরিষদের সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রিয় ছাত্রলীগ নেতা তাপস মজুমদার, মুলাদী পৌর কাউন্সিলর মো. ফিরোজ আহমেদ, উপজেলা যুবলীগ নেতা রফিকুল ইসলাম রবিন, সরিকল ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম, মুলাদী পৌর বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগের সভাপতি মুন্সী আবু বকর, সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম তালুকদার, গাছুয়া ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবু, চরকালেখান্ ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি বজলুর রহমান খান, নাজিরপুর ইউনিয়ন যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল সিকদারসহ উপজেলা ও পৌর আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ নেতাকর্মীবৃন্দ ও স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
প্রেসক্লাবের সভাপতি আলমগীর হোসেন সুমন বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাগ্নে বৌ শহীদ জননী বেগম সাহান আরা আব্দুল্লাহ ছিলেন একজন মুক্তিযোদ্ধা। ঘাতকরা তার বড় ছেলে সুকান্ত আবদুল্লাহকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হত্যা করে। সেই কালো রাতে ঢাকার ২৭ নম্বর মিন্টো রোডে শ্বশুর শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাতের বাসভবনে পরিবারের অন্যদের সঙ্গে ছিলেন বেগম সাহান আরা আব্দুল্লাহ। তিনি নিজে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছিলেন। তিনি ছিলেন ওই ভয়াল রাতের প্রত্যক্ষদর্শী। তাকে হারিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ একজন অভিভাবককে হারিয়েছে।