বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ, ১৪৩১
“পরিক্রমা”
-শ্রী বিপ্লব জলদাস
হঠাৎ আচমকা বাতাসে সে দৌড়াচ্ছে
আমি দূর থেকে কিছুটা আঁচ করি,
বালুর মাঠে তখনও রবিটা জ্বল জ্বল করে
সমগ্র পৃথিবীকে আলোকিত করতে থাকে।
শব্দরা আপন আলোয় দিব্য যতীর
মায়াজালে আকৃষ্ট করে এক একটি স্তর।
সুমেরু প্রদক্ষিণ করে উড়ে চলে চিল
নদীর মোহনায় মিশে যায় নীল।
সমস্ত দিনের ক্লান্তি শেষে একটু বিশ্রাম,
তখনও দেহ মন্দিরে শোনা যায় শঙ্কের প্রতিধ্বনি।
পূজারীর ব্যস্ত চোখে ধরা পড়ে
আরাধ্য দেবতা,
তারা ঈশ্বরের আরাধনায় মগ্ন।
ঈশ্বর ও পূজারী, পূজারী ও ঈশ্বর
প্রেমের অনিন্দ্য স্পর্শে আত্মার সাথে
এক সুগভীর সম্পর্কে জড়িয়ে পরে।
এভাবেই সমাপ্তি ঘটে প্রতিটি প্রাণের
শুরু হয় নতুন কোনো অধ্যায়।