মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ, ১৪৩১
কাজীরহাট প্রতিনিধি (বরিশাল)।।
বরিশালের মুলাদী উপজেলার ৪ নং ওয়ার্ডের দক্ষিণ কাজিরচর গ্রামের দিন মজুর দুলাল হাওলাদারের ২ টি ষাড় চুরি হয়েছে গত মঙ্গলবার (১৩ এপ্রিল) রাতে যে কোন সময় বলে জানিয়েছে মালিক দুলাল হাং। প্রতিদিনের মতো ষাড় দুটো ঘোয়াল ঘরে বাধে রাত ২ ঘটিকায় দুলাল হাং ঘুম থেকে উঠে ঘোয়াল ঘরে এসে দেখতে পায় ষাড় ২ টি নেই। রাতেই আত্নীয় স্বজন কে মোবাইল ফোনে অবগত করলে ষাড়ের সন্ধানে নেমে পড়ে। রাত আনুমানিক ৩ ঘটিকায় ১ টি ষাড় দুলাল হাওলাদারের বাড়ি চলে আসে। অপর ষাড়ের সন্ধান মেলে বুধবার (১৪ এপ্রিল) সকাল ৮ ঘটিকায় পাশ্ববর্তী উপজেলা কাজীরহাট থানাধীন ভাষানচর ইউনিয়নের ছৈয়মতক্তা গ্রামের বিলের মধ্যে পরিতেক্তা গুচ্ছ গ্রামে জবাই দেওয়া গুচ্ছ গ্রামের একটি কক্ষে।
দুলাল হাং”র ভাই বাবুল হাং জানায় আমি ও ভাতিজা ষাড়ের সন্ধান খোজ করি গুচ্ছ গ্রামের পাশ দিয়ে যাবার সময় গন্ধ পাই কক্ষের ভিতর দেখি ৪ টি পা লেজ ও মাথা এবং চামড়া পড়া সহ অবশিষ্ট কিছু গোস্ত। অবশেষে তল্লাশি করলে সামনে ডোবার মধ্যে কচুরিপানা ভিতর ষাড়ের ভূরি ও ময়লা পাওয়া গেছে। ষাড়টি নিজেদের বলে দাবী করে ষাড়ের গায়ের রং ও সিং দেখে।
সরজমিনে গেলে দেখা গেছে গুচ্ছগ্রামে টি বিলের মাঝখানে অবস্থিত পরিতেক্তা অবস্থায় প্রায় ২ যুগ ধরে পড়ে আছে। কাজিরচর গ্রামের জাকির মীর জানায়, রাতে ষাড় চুরি হয়েছে বিষয়টি আমাকে সহ স্থাণীয় চেয়ারম্যান ও মেম্বর কে অবগত করাও হয়েছে। ষাড় মালিক ধারনা করছে কসাইরা জড়িত আছে প্যাদারহাট বাজার কসাই ও কাজীরহাট থানাধীন হেসামদ্দী বাজার কসাই এ কাজ করতে পারে বলে ধারনা করছে।
এ বিষয় আইনানুক ব্যবস্থা সর্ম্পকে জানকে চাইলে দুলাল হাং জানায়, তিনি মুলাদী থানা এস, আই মোঃ সিদ্দিকের সাথে যোগাযোগ করিরয়াছেন ষাড় মালিক কে জানিয়েছেন যে কাজীরহাট থানা ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছেন।
এ বিষয় মুলাদী থানা অসিসার ইনচার্জ ওসি মোঃ মাকসুদুর রহমানের মুঠো ফোনে আলাপ করলে তিনি কাজীরহাট থানায় যাওয়ার কথা বলেন ষাড় মালিক কে।
কাজীরহাট থানা অফির্সাস ইনচার্জ মোঃ সাজ্জাদ হোসেনের সাথে আলাপ করলে তিনি মুলাদী থানার কথা বলেন।
সাধারন মানুষ ও ষাড় মালিক এ নিয়ে দুই থানার ওসির রেষারেসির বিষয়টি নিয়ে ভাবছেন।